ফুলকপি
জাত
আগাম জাতঃ কার্তিকা, পাটনাই, আগাম স্নোবল, ট্রপিক্যাল, বসন্ত, অগ্রহায়ণী, বারি ফুলকপি-২, কেএস-৬০, সুপ্রীম সীডের সামার ডায়মন্ড, ব্র্যাক-৮০, লালতীরের তাব্বি
এফ - ১, নামধারী মালিক সীডের আর্লী
এ্যাটার্কশন,মালিক সীডের আর্লী হোয়াইট, ইত্যাদি।
মাঝারি জাতঃ পৌষালী, স্নোবল ওয়াই, স্নোবল-১৬, হোয়াইট বিউটি, লালতীরের সিভান এফ-১,
সুপ্রীম সীড কোম্পানীর স্নো ডায়মন্ড এবং বারি
ফুলকপি-১ (রূপা) ইত্যাদি।
নাবি জাতঃ হোয়াইট মাউন্টেন, ইউনিক স্নোবল, মাঘী, রাক্ষুসী ইত্যাদি।
জাতের বৈশিষ্ট্য
বারি ফুলকপি-১ (রূপা)ঃ
মাঝারী আগাম
জাত। প্রতিটি ফুলকপির
গড় ওজন ৮৫০-১০০০ গ্রাম। সংগ্রহের
সময় কপি মজবুত
ও হালকা ক্রীম বংয়ের
হয়। এ
জাতটি বীজ
বপনের ৯৫-১০৫ দিনের
মধ্যে কপি খাওয়ার
উপযুক্ত হয়। এ
জাতটি দেশের সর্বত্র
উৎপাদন করা
সম্ভব।
ফলন ২৫-২৮
টন/হেক্টর।
বারি ফুলকপি-২ ঃ
মাঝারী আগাম
জাত। প্রতিটি ফুলকপির
গড় ওজন ৭০৫-৮০০ গ্রাম। সংগ্রহের
সময় কপি মজবুত
ও সাদাটে ক্রীম বংয়ের
হয়। এ
জাতটি বীজ
বপনের ৮৫ দিনের
মধ্যে কপি খাওয়ার
উপযুক্ত হয়। এ
জাতটি দেশের সর্বত্র
বীজ উৎপাদন করতে পারে। ফলন
২৫
টন/হেক্টর।
কে এস-৬০ঃ
আগষ্ট - †m‡Þ¤^i মাস রোপণের
উপযুক্ত সময়। চারা
রোপণের ৬০ দিন
পর ফুলকপি সংগ্রহ
করা যায়। এ
জাতের ফুলকপির সকল
কার্ডেও আকার
আকৃতি একই ধরন। কার্ড
ভিতরের পাতা দ্বারা
ঢাকা থাকে। কপির
পাতা খাড়া ও
সতেজ থাকে। জাতটি
কালো পচা
ও গোড়া
পচা রোগ সহনশীল। প্রতিটি কপির
গড় ওজন ৮০০-৯০০গ্রাম। হেক্টও
প্রতি ফলন-৩৫-৪৫ টন।
ব্র্যাক-৮০ঃ
আগষ্ট - †m‡Þ¤^i মাস রোপণের
উপযুক্ত সময়। চারা
রোপণের ৬০-৬৫ দিন
পর ফুলকপি সংগ্রহ
করা যায়। এ
জাতের ফুলকপির
সকল
উত্তর সমূহ